বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সিলেট মহানগর শাখার আওতাধীন সিলেট এম.সি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রদলের আংশিক পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা হওয়ায়, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাংগঠনিক অভিভাবক তারেক রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানিয়ে এক আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২৫ আগস্ট) বেলা ২টায় কাউন্সিলে নির্বাচিত সভাপতি খান মোহাম্মদ সামি (আজহারুল ইসলাম) ও সাধারণ সম্পাদক জুনেদুর রহমান জুনেদের নেতৃত্বে আনন্দ মিছিলটি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক থেকে শুরু করে টিলাগড়, ভাটাটিকরসহ অন্যান্য সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় বিশ্ববিদ্যালয় গেইটে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
এসময় সভাপতির বক্তব্যে নব নির্বাচিত সভাপতি খান মোহাম্মদ সামি বলেন, আমরা সবাইকে সঙ্গে নিয়ে এমসি বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি সুন্দর, সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ শিক্ষার পরিবেশ গড়ে তুলতে চাই। আওয়ামী স্বৈরাচারী সরকারের দুঃশাসনে আমাদের ছাত্রদলীয় নেতাকর্মীদের ওপর বহুবার দমন-নিপীড়ন চালানো হয়েছে। তবুও আমরা জাতীয়তাবাদী আদর্শ থেকে একচুলও সরে যাইনি। আমাদের নেতাকর্মীরা প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও সরকারের পতনের আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। আমরা কখনো গোপনে নয়, বরং প্রকাশ্যে গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদী রাজনীতি করেছি। এই ক্যাম্পাসে ছাত্রদলকে শক্তিশালী, ঐক্যবদ্ধ ও শিক্ষার্থীবান্ধব সংগঠন হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে আমরা সর্বদা কাজ করে যাব।
সাধারণ সম্পাদক জুনেদুর রহমান জুনেদ বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, ছাত্রদলই এই দেশের ছাত্রসমাজের প্রকৃত অভিভাবক ও আশা। এমসি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রদল শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে সবসময় সোচ্চার থাকবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা একটি গণতান্ত্রিক, ন্যায়ভিত্তিক ও স্বপ্নময় বাংলাদেশ গড়ার সংগ্রামে নিজেদের নিয়োজিত রাখব। কোনো স্বৈরাচারী শক্তি কিংবা ষড়যন্ত্র আমাদের আন্দোলনকে দমিয়ে রাখতে পারবে না। এই ক্যাম্পাসের প্রতিটি শিক্ষার্থীর নিরাপত্তা, অধিকার ও সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য আমরা সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত।
আনন্দ মিছিলে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, এম.সি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রদলের সিনিয়র সহ সভাপতি রাজিব হোসেন সাহিদ, সহ সভাপতি হাবিবুর রহমান, হাবিবুর রহমান নাইম, মো. আলী হোসেন, জুয়েল মাহমুদ, জাকির হোসেন চৌধুরী, মো. বেলাল আহমদ, মাছুম আহমদ, হাফিজ আহমদ সুজন, সাহিদ আলী সাহিদ, জালাল আহমেদ, শাহনুর আহমেদ, সালমান হোসেন, আব্দুর রহীম, মো. আলীম উদ্দিন, আমিনুর রহমান ইয়াইহিয়া, সাঈদ আহমদ, সাদমান খান, শামসুজ্জামান দিপন, আলী আকবর, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবিদুর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক আকিল হোসেন, সেলিম উদ্দিন, মোস্তাক আহমদ শাকেল, ইয়াসিন আরাফাত, আরিফুল হক আরিফ, হুমায়ুন রশীদ শাহ, সিদ্দিকুর রহমান, জিয়াউল ইসলাম, কয়ছর আহমদ, নাজমুল হাসান, কিবরিয়া হোসেন সৌরব, নাছির মিয়া, লিমন হোসেন শামীম, আব্দুর করিম কিবরিয়া, আজহারুল ইসলাম, মাসুদ আলম রানা, তামিম আহমদ, তৈয়বুর রহমান আবির, রবিউল ইসলাম, মেহেদী হাসান মাছুম, লায়েস মিয়া, মাহতাবুর রহমান সাফি, শাহরিয়ার চৌধুরী মাহি, সাংগঠনিক সম্পাদক মুহিবুর রহমান মারজান, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক সানোয়ার মাহদি, আব্দুল কাইয়ুম, আলমগীর হোসেন, জাবের আহমদ, পারভেজ আহমদ, ওলিউল্লাহ আহাদ, মাছুম আহমদ, কয়সর আহমদ কয়েছ, সজিব পাল, ওয়াসিম জাফর চৌধুরী, মাহফুজ আহমদ, আশরাফ হোসেন সোহেল, আব্দুস সামাদ সোহেল, মাহদী ইসলাম, আমির হোসেন জাকির, আবু রায়হান, দপ্তর সম্পাদক আব্দুস সাকিব, সহ দপ্তর সম্পাদক সাঈদ আল আমিন ইমন, হাসান মোজাহিদ, প্রচার সম্পাদক আবু মহসিন মো. বায়োজিদ, ক্রীড়া সম্পাদক আবু তাহিন মিলু, সহ ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক গিয়াস রানা, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ইমলাক মোহাম্মদ রেদুয়ান, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক আহমদ আল মারওয়ান, সহ অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান, সহ সাংষ্কৃতিক সম্পাদক মো. নোমান, সহ আপ্যায়ন সম্পাদক তাহেল আহমদ, সামাজিক যোগাযোগ ও গণমাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম, সহ ক্যাফেটেরিয়া বিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান, সদস্য রাফি আহমদ, জাবের আহমদ চৌধুরী, ওলিদ আহমেদ আকিব, মির্জা ফজলে জান্নাত আশরাফী, নুরুল ইসলাম মাহিন, তারেক আহমদ প্রমুখ।